স্টাফ রিপোর্টার: ধোবাউড়ায় কারিতাসের পরিবার ও গ্রাম পর্যায়ে দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাস প্রকল্পে ঝুঁকিপূর্ণ গৃহনির্মাণ প্রকল্পে ব্যাপক অনিয়মের খবর পত্রিকায় প্রকাশের পর এ নিয়ে বিভিন্ন মহলে ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল আবারো প্রকল্প এলাকা থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, ঘোষগাঁও ইউনিয়নে এসব অনিয়মের মুল নায়কের ভূমিকা পালন করছেন কারিতাসের ইউনিয়ন সুপারভাইজার রফিক। স্থানীয় কয়েকজন নির্মাণ সামগ্রী সরবরাহকারীর সাথে যোগসাজশের মাধ্যমে মিস্ত্রিদেরকে যে কোন মূল্যে প্রতিদিন দুটি ঘর নির্মানের চাপ প্রয়োগ করলে পত্রিকায় গৃহ নির্মাণে অনিয়মের খবর প্রকাশের পর মিস্ত্রিগণ এভাবে তড়িঘড়ি করে গৃহ নির্মাণে অস্বীকৃতি জানান বলে জানা গেছে।
প্রকল্প এলাকা ভূইয়াপাড়া গ্রামের স্থানীয় বর্তমাণ ইউপি সদস্য মো: শাহজাহান মিয়া জানান, এভাবে প্রকল্পের নামে জনগণের জীবনের ঝুঁকি বাড়ানোর কোন যৌক্তিকতা নেই। আর ইউপি সদস্যদেরকে এ প্রকল্প থেকে অজ্ঞাত কারণে দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে।
এদিকে প্রাক্কলন অনুযায়ী গৃহ নির্মাণের জন্য আরসিসি খুঁটি ৪ইঞ্চি স্কয়ার সাইজ ১১ফুট লম্বা ৬৩০/-টাকা, পাহাড়ী বা দেশীয় লাল কাঠ প্রতি সেপ্টি ৫৫০/- টাকা, বরাক বাঁশের খুঁটি ও ধন্না (১১ ফুট, ১২ ফুট লম্বা) প্রতিটির সাইজ ১০ ইঞ্চি রাউন্ড মাপ উল্লেখ থাকলেও জনগনের জানমালের জীবনের নিরাপত্তার বিষয়টি উপেক্ষা করে প্রাক্কলনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে মনগড়াভাবে শুরু হয়েছে ঘোষগাঁও ও ১ নং দক্ষিণ মাইজপাড়া ইউনিয়নে ১৮০টি গৃহ নির্মাণ প্রকল্পের কাজ।
কারিতাস প্রতিনিধি প্রাণ চিরাণ জানান, প্রথমিকভাবে ঝুঁকিপূর্ণভাবে নির্মিত চারটি গৃহ পূণ:নির্মাণের প্রক্রিয়া শুরু করতে সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিদের তাগিদ দিয়েছি। এ ব্যাপারে ভূইয়াপাড়ার আব্দুল খালেক বলেন, আদিবাসী ও দরিদ্র জনগোষ্টীর সরলতা ও দারিদ্রতার সুযোগ নিয়ে এভাবে তাদের জানমাল হুমকীর মধ্যে ফেলার সুযোগ দেয়া হবেনা। তিনি কারিতাসের এ গৃহ নির্মাণ প্রকল্প তদারকির জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সরাসরি হস্তক্ষেপ কামনা করেন। এলাকাবাসীও কারিতাসের মহৎ উদ্যোগ দুর্যোগের ঝুঁকিহ্রাস প্রকল্পের গৃহনির্মানের ব্যাপারে সমাজকল্যান প্রতিমন্ত্রীর সরাসরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
প্রকল্প এলাকা ভূইয়াপাড়া গ্রামের স্থানীয় বর্তমাণ ইউপি সদস্য মো: শাহজাহান মিয়া জানান, এভাবে প্রকল্পের নামে জনগণের জীবনের ঝুঁকি বাড়ানোর কোন যৌক্তিকতা নেই। আর ইউপি সদস্যদেরকে এ প্রকল্প থেকে অজ্ঞাত কারণে দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে।
এদিকে প্রাক্কলন অনুযায়ী গৃহ নির্মাণের জন্য আরসিসি খুঁটি ৪ইঞ্চি স্কয়ার সাইজ ১১ফুট লম্বা ৬৩০/-টাকা, পাহাড়ী বা দেশীয় লাল কাঠ প্রতি সেপ্টি ৫৫০/- টাকা, বরাক বাঁশের খুঁটি ও ধন্না (১১ ফুট, ১২ ফুট লম্বা) প্রতিটির সাইজ ১০ ইঞ্চি রাউন্ড মাপ উল্লেখ থাকলেও জনগনের জানমালের জীবনের নিরাপত্তার বিষয়টি উপেক্ষা করে প্রাক্কলনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে মনগড়াভাবে শুরু হয়েছে ঘোষগাঁও ও ১ নং দক্ষিণ মাইজপাড়া ইউনিয়নে ১৮০টি গৃহ নির্মাণ প্রকল্পের কাজ।
কারিতাস প্রতিনিধি প্রাণ চিরাণ জানান, প্রথমিকভাবে ঝুঁকিপূর্ণভাবে নির্মিত চারটি গৃহ পূণ:নির্মাণের প্রক্রিয়া শুরু করতে সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিদের তাগিদ দিয়েছি। এ ব্যাপারে ভূইয়াপাড়ার আব্দুল খালেক বলেন, আদিবাসী ও দরিদ্র জনগোষ্টীর সরলতা ও দারিদ্রতার সুযোগ নিয়ে এভাবে তাদের জানমাল হুমকীর মধ্যে ফেলার সুযোগ দেয়া হবেনা। তিনি কারিতাসের এ গৃহ নির্মাণ প্রকল্প তদারকির জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সরাসরি হস্তক্ষেপ কামনা করেন। এলাকাবাসীও কারিতাসের মহৎ উদ্যোগ দুর্যোগের ঝুঁকিহ্রাস প্রকল্পের গৃহনির্মানের ব্যাপারে সমাজকল্যান প্রতিমন্ত্রীর সরাসরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন