ডেস্ক রিপোর্ট: বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য চীনামাটির খনিগুলোর মধ্যে ময়মনসিংহের ভেদীকুড়া নেত্রকেকোণার বিজয়পুর খনিটি অন্যতম। এ খনিতে এ গ্রেডের মাটির পরিমাণ বেশী থাকায় রাক্ষসদের ল্যুলুপ দৃষ্টি এখন ভেদীকুড়া-বিজয়পুর খনিতে। সিরামিক কোম্পানী তাদের ডিও লেটারে উল্লেখিত ১০০টন বা ২০০০ বস্তার ডিও লেটার শো করলেও ধোবাউড়া ও দুর্গাপুর উভয় উপজেলা দিয়ে পাচার হয়ে যায় বহুগুণ বেশী মাটি। উল্লেখ্য ধোবাউড়া উপজেলাধীন ভেদীকুড়া-পুঠিমারী মাইনে চলছে সীমাহীন দুর্নীতি। এগ্রো সিরামিক কোম্পানী এ খনিতে খনন কাজ চালিয়ে যাচ্ছে দীর্ঘদীন ধরে। তবে বিশেষ কারণে দুর্নীতির চিত্র সাধারণ ও প্রশাসনের দৃষ্টির আড়ালেই থেকে যায় এতদিন। গত ৭ ফেব্র“য়ারি দৈনিক তথ্যধারা পত্রিকায় “ কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার, চীনামাটির খনিতে অবৈধ উত্তোলন ও পাচার” শিরোনামে খবর প্রকাশের পরও সরকারের টনক নড়েনি।
চলতি বছরের শুরুতে এগ্রো সিরামিক কোম্পানী ১০০টনের ডিও লেটার জমা দেয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার এর কার্যালয় ও ধোবাউড়া থানায়। মাটি উত্তোলন কাজে নিয়োজিত আমাদের সোর্স জানান, চলতি ডিও তে ১০০ টন বা ২০০০ বস্তা মাটি উত্তোলনের কথা থাকলেও ইতিমধ্যে ৩৬ হাজার ৫০০ বস্তা চীনামাটি কলসিন্দুর( ধোবাউড়া) ও কামারখালিতে (দুর্গাপুর) স্টক ও পাচারের কাজ প্রায় শেষের পথে। এতেই শেষ নয় । নতুন করে নামমাত্র একটি ডিও লেটার ইস্যু করানোর চেষ্টায় রয়েছে এগ্রো সিরামিক কোম্পানী। সম্ভাব্য ডিও লেটার আসুক বা না আসুক বর্ষার আগে মাটি খাদকের ক্ষুধা মেটাতে আখেরি উত্তোলন অব্যহত রয়েছে।
এলাকাবাসী জানান, খনি থেকে মাটি উত্তোলনের কোন প্রকার নিয়ম নীতি ্ অনুসরণ না করেই আবারও অবৈধ পাহাড় কাটার মহোৎসব শুরু হয়ে গেছে।
অবৈধ উত্তোলন ও পাচারের বিষয়ে জানতে চাইলে এগ্রো সিরামিক কোম্পানীর বর্তমান মালিক( অংশীদার) গোলাম কিবরিয়া তপন জানান, পাচারের বিষয়টি দেখা সম্পূর্ণ প্রশাসনের দায়িত্ব। তারা যদি না দেখে তবে আমার কি করার আছে ?
তার পারিবারিক সূত্র জানায়, মামলা মোকদ্দমায় বেশ পারদর্শী গোলাম কিবরিয়া জালিয়াতির মাধ্যমে পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া এই এগ্রো সিরামিক কোম্পানীটি একান্তই নিজের বলে দাবি করছেন। অপরদিকে মুখোশধারী এই ব্যবসায়ী খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, ধোবাউড়া উপজেলা প্রশাসন ও সাধারণ জনতাকে ভেলকিবাজিতে ফেলে এবং সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ডিও লেটারে উল্লেখিত সরকারি আদেশের অতিরিক্ত মাটি অবাধে উত্তোলন করে নিয়ে যাচ্ছেন।
দুর্গাপুর উপজেলার কামারখালি নামক স্থানে সরেজমিন ঘুরে চাঞ্চল্যকর তথ্য উদঘাটিত হয়। সোমেশ্বরী নদীর পশ্চিম পাড়ে ডেজার দিয়ে অবৈধভাবে খাল খনন করা হয়েছে। আর এ খাল দিয়েই শুকনো মৌসুমে পাচার হচ্ছে হাজার হাজার বস্তা চীনামাটি।
ধোবাউড়া উপজেলার যে স্থানটিতে এই চীনামাটির খনি সেই ১ নং দ: মাইজপাড়া ইউনিয়নে ১ ইঞ্চিও পাকা বা আধাপাকা রাস্তা নেই। উন্নয়নের ছোঁয়া থেকে সদা বঞ্চিত এ ইউনিয়নের দরিদ্র সাধারণ জনগোষ্ঠীর দাবি, এ অঞ্চলের সহজলভ্য ও সুলভ স্থানীয় কাঁচামাল ব্যবহার করে একটি সিরামিক কোম্পানী স্থাপন করতে পারলে রাক্ষসের কবল থেকে রক্ষা পাবে মূল্যবান খনিজ সম্পদ আর কর্মসংস্থানের মাধ্যমে ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটবে এই এলাকার দারিদ্রসীমার নিচে বসবাসকারী সাধারণ লোকজনের এবং উন্নয়ন হবে যোগাযোগ ব্যবস্থার।
চলতি বছরের শুরুতে এগ্রো সিরামিক কোম্পানী ১০০টনের ডিও লেটার জমা দেয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার এর কার্যালয় ও ধোবাউড়া থানায়। মাটি উত্তোলন কাজে নিয়োজিত আমাদের সোর্স জানান, চলতি ডিও তে ১০০ টন বা ২০০০ বস্তা মাটি উত্তোলনের কথা থাকলেও ইতিমধ্যে ৩৬ হাজার ৫০০ বস্তা চীনামাটি কলসিন্দুর( ধোবাউড়া) ও কামারখালিতে (দুর্গাপুর) স্টক ও পাচারের কাজ প্রায় শেষের পথে। এতেই শেষ নয় । নতুন করে নামমাত্র একটি ডিও লেটার ইস্যু করানোর চেষ্টায় রয়েছে এগ্রো সিরামিক কোম্পানী। সম্ভাব্য ডিও লেটার আসুক বা না আসুক বর্ষার আগে মাটি খাদকের ক্ষুধা মেটাতে আখেরি উত্তোলন অব্যহত রয়েছে।
এলাকাবাসী জানান, খনি থেকে মাটি উত্তোলনের কোন প্রকার নিয়ম নীতি ্ অনুসরণ না করেই আবারও অবৈধ পাহাড় কাটার মহোৎসব শুরু হয়ে গেছে।
অবৈধ উত্তোলন ও পাচারের বিষয়ে জানতে চাইলে এগ্রো সিরামিক কোম্পানীর বর্তমান মালিক( অংশীদার) গোলাম কিবরিয়া তপন জানান, পাচারের বিষয়টি দেখা সম্পূর্ণ প্রশাসনের দায়িত্ব। তারা যদি না দেখে তবে আমার কি করার আছে ?
তার পারিবারিক সূত্র জানায়, মামলা মোকদ্দমায় বেশ পারদর্শী গোলাম কিবরিয়া জালিয়াতির মাধ্যমে পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া এই এগ্রো সিরামিক কোম্পানীটি একান্তই নিজের বলে দাবি করছেন। অপরদিকে মুখোশধারী এই ব্যবসায়ী খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, ধোবাউড়া উপজেলা প্রশাসন ও সাধারণ জনতাকে ভেলকিবাজিতে ফেলে এবং সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ডিও লেটারে উল্লেখিত সরকারি আদেশের অতিরিক্ত মাটি অবাধে উত্তোলন করে নিয়ে যাচ্ছেন।
দুর্গাপুর উপজেলার কামারখালি নামক স্থানে সরেজমিন ঘুরে চাঞ্চল্যকর তথ্য উদঘাটিত হয়। সোমেশ্বরী নদীর পশ্চিম পাড়ে ডেজার দিয়ে অবৈধভাবে খাল খনন করা হয়েছে। আর এ খাল দিয়েই শুকনো মৌসুমে পাচার হচ্ছে হাজার হাজার বস্তা চীনামাটি।
ধোবাউড়া উপজেলার যে স্থানটিতে এই চীনামাটির খনি সেই ১ নং দ: মাইজপাড়া ইউনিয়নে ১ ইঞ্চিও পাকা বা আধাপাকা রাস্তা নেই। উন্নয়নের ছোঁয়া থেকে সদা বঞ্চিত এ ইউনিয়নের দরিদ্র সাধারণ জনগোষ্ঠীর দাবি, এ অঞ্চলের সহজলভ্য ও সুলভ স্থানীয় কাঁচামাল ব্যবহার করে একটি সিরামিক কোম্পানী স্থাপন করতে পারলে রাক্ষসের কবল থেকে রক্ষা পাবে মূল্যবান খনিজ সম্পদ আর কর্মসংস্থানের মাধ্যমে ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটবে এই এলাকার দারিদ্রসীমার নিচে বসবাসকারী সাধারণ লোকজনের এবং উন্নয়ন হবে যোগাযোগ ব্যবস্থার।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন