ইকবাল কবির মানিক: বহুল প্রতিক্ষিত ধোবাউড়া উপজেলা সদরের একমাত্র ডাকবাংলোটি পূণ:নির্মাণ শুরু হয় জানুয়ারি মাসের ৭ তারিখে। ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের প্রশাসক এডভোকেট মো: জহিরুল হক এ নির্মাাণ কাজের শুভ উদ্বোধন করেন। ধোবাউড়া উপজেলার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ ভবনটিতে থাকবে আধুনিকার ছোঁয়া। তাই এ ভবনটির নির্মাণ কাজের প্রতি রয়েছে সাধারণ ও সচেতন মহলের আগ্রহ। নির্মাণকাজ উদ্বোধনের পর থেকে দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে নির্মাণ কাজ। তবে যাদের উপস্থিতিতে ঢালাই কাজ সহ অন্যান্য কাজ তদারকি করার কথা সহসাই সেই প্রকৌশলীদের দেখা মিলছে না। পাশাপাশি নির্মাণকাজের চারিদিকে টিনের বেড়া নির্মাণের মাধ্যমে নির্মাণকাজ সর্বসাধারনের চোখের আড়াল করে ফেলায় এলাকাবাসীর মনে সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যে এ ভবনটির বেজ ঢালাইয়ের কাজ শেষ হওয়ার পথে। তবে কোন প্রকৌশলীর উপস্থিতি ছাড়াই রাতের বেলা ঢালাই কাজ চলার বিষয়টি ডিসি, ময়মনসিংহকে অবহিত করা হয়। এদিকে বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান খানকে অবহিত করলে তিনি জানান, ‘‘ ডাকবাংলোটির নির্মাণকাজ উদ্বোধনের পর থেকে আজ পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার বা ঠিকাদারের কোন প্রতিনিধি এমনকি কোন প্রকৌশলীও আমার কাছে আসেনি। আমার কাছে নির্মাণকাজের ইস্টিমেট কেউ দেয়নি। তাছাড়া নির্মাণকাজ তদারকি করার কোন লিখিত নির্দেশনাও আমি পাইনি।’’
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে বেজ ঢালাইয়ের পর অবশিষ্ট গর্ত পুরাতর ভিটের মাটি দিয়ে ভরাট করা হচ্ছে এবং বিশ বছরের পুরনো ইট গুলোও বেজ নির্মানে ব্যবহার করা হয়েছে। আর জনগনের আনাগোনা বন্ধ করতে একটি সদর দরজাও তৈরি করা হয়েছে। নির্মাণকাজ সম্পর্কে অভিজ্ঞদের সাথে কথা বলে জানা যায়, বেজ ঢালাইয়ের পর অবশিষ্ট গর্ত বালি দিয়ে ভরাট করার কথা। তবে সরকারী লোকজন যদি বিষয়টি না দেখে তবে আমাদের কী করার আছে?
এদিকে গত ০৩ ফেব্রুয়ারী এ বিষয়ে দৈনিক দিগন্তবাংলা (ময়মনসিংহ) পত্রিকায় একটি রিপোর্ট প্রকাশের পর নির্মাণকাজের ঠিকাদার তার প্রতিনিধির মাধ্যমে আমাকে বলেন, কালাপানির অভ্যাস থাকলে প্রয়োজনে তা খেয়ে যত খুশি রিপোর্ট করেন কোন লাভ নাই।
দীর্ঘদিনের প্রতিক্ষিত ধোবাউড়াবাসীর প্রাণের দাবি বাস্তবায়নে ডাকবাংলোটির নির্মাণকাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য সরকারী হস্তক্ষেপ কামনা করছে ধোবাউড়ার সচেতন মহল।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে বেজ ঢালাইয়ের পর অবশিষ্ট গর্ত পুরাতর ভিটের মাটি দিয়ে ভরাট করা হচ্ছে এবং বিশ বছরের পুরনো ইট গুলোও বেজ নির্মানে ব্যবহার করা হয়েছে। আর জনগনের আনাগোনা বন্ধ করতে একটি সদর দরজাও তৈরি করা হয়েছে। নির্মাণকাজ সম্পর্কে অভিজ্ঞদের সাথে কথা বলে জানা যায়, বেজ ঢালাইয়ের পর অবশিষ্ট গর্ত বালি দিয়ে ভরাট করার কথা। তবে সরকারী লোকজন যদি বিষয়টি না দেখে তবে আমাদের কী করার আছে?
এদিকে গত ০৩ ফেব্রুয়ারী এ বিষয়ে দৈনিক দিগন্তবাংলা (ময়মনসিংহ) পত্রিকায় একটি রিপোর্ট প্রকাশের পর নির্মাণকাজের ঠিকাদার তার প্রতিনিধির মাধ্যমে আমাকে বলেন, কালাপানির অভ্যাস থাকলে প্রয়োজনে তা খেয়ে যত খুশি রিপোর্ট করেন কোন লাভ নাই।
দীর্ঘদিনের প্রতিক্ষিত ধোবাউড়াবাসীর প্রাণের দাবি বাস্তবায়নে ডাকবাংলোটির নির্মাণকাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য সরকারী হস্তক্ষেপ কামনা করছে ধোবাউড়ার সচেতন মহল।